নিজস্ব প্রতিনিধি :
ছাগলনাইয়া উপজেলার ৮নং রাধানগর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক দিয়ে যাত্রা শুরু। এরপর উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-আহবায়ক। পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে হয়ে যান সাংগঠনিক সম্পাদক। বিগত ইউপি নির্বাচনে তিনি রাধানগর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের মেম্বার হন। একদিকে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা অপরদিকে ইউপি সদস্য দুটো মিলে অভির রমরমা কারবার। তার দাপটের কাছে ছাত্রলীগ-যুবলীগ নয়, অনেক জ্যোষ্ঠ আওয়ামীলীগ নেতাও অসহায়। ইতিমধ্যে আবার জুটে যায় ‘সাংবাদিক তকমা’। দৈনিক একুশে সংবাদ পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি পরিচয়পত্র সংগ্রহ করে সাংবাদিকতার প্রভাবও খাটাতো অভি।
স্থানীয় সাংবাদিকরা জানায়, প্রায় চার বছর আগে যে অভি বিজিবির হাতে মাদক সহ গ্রেফতার হয় তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এক শ্রেণির অসাধু কর্মকর্তাদের সাথে দহরম সম্পর্ক গড়ে তুলেন। একদিকে সরকার দলীয় প্রভাব অপরদিকে ইউপি সদস্য ও সাংবাদিকতার পরিচয়ের আড়ালে অভির চোরাকারবার চলে দেদারছে।
রবিবার ভোরে ভারতীয় কাপড়সহ পুলিশের গোয়েন্দা জালে আটকের পর ঘটনা জানাজানি হলে বেরিয়ে আসে তার নানা অপরাধচিত্র। গুণধর এই অভি পূর্ব মধুগ্রাম এলাকার মৃত শরিয়ত উল্যাহর ছেলে।